এ জেড হীরা
শেরপুর( বগুড়া ) প্রতিনিধিঃ
বগুড়ার শেরপুরে করোনা ভাইরাসের চলমান উর্ধগতির প্রকোপের মধ্যে নিজের জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর হত দরিদ্রদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রেভোইডাররা (সিএইচসিপি)।
জানা যায় শেরপুর উপজেলায় রয়েছে ২৯ টি কমিউনিটি ক্লিনিক। করোনা ভাইরাসের কারণে দেশে চলমান লকডাউনের জন্য যেখানে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান বন্ধ সেখানে বিরামহীন ভাবে গ্রামের হতদরিদ্রদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকের অদম্য স্বাস্হ্য কর্মীরা।
উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের ঝাঁজর কমিউিনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) ও বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের সাবেক মহা সচিব আফাজ উদ্দিন লিটন দৈনিক জবাবদিহি কে জানান, আমরা করোনা ভাইরাসের মধ্যে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি এবং আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়েই নিয়োজিত আছি।যেখানকার মানুষ অসেচনতা নিয়ে বসবাস করে তাদের সচেতন করে তুলতে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য বিভাগ সহ বিভিন্ন পেশার মানুষদের প্রনোদনার ব্যবস্থা করলেও সিএইচসিপিদের প্রনোদনার দেয়ার কোন ঘোষনাই করেননি। এমনকি বিভিন্ন সময় আমাদের চাকরী স্থায়ীকরণের ঘোষনা দিলেও তা এখনো বাস্তবায়ণ হয়নি। দশ বছর ধরে একই বেতনে চাকরী করতে হচ্ছে সারাদেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপি কর্মীদের কে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প হওয়া সত্বেও কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মীরা সরকারী সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। অথচ এই সিএইসিপিদের সঠিক কার্যক্রমের ফলে বিশ্বে রোল মডেল হয়ে উঠেছে এই কমিউনিটি ক্লিনিক। বিশ্ব দরবারে প্রশংসনায় ভাসছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সৃষ্টি কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো। প্রতিদিন প্রত্যেক কমিউনিটি ক্লিনিকে গড়ে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জন মানুষ সেবা নিতে আসে। যেখানে ২৯ প্রকারের ঔষধ বিতরণ করা হয়। গর্ভবতী মায়েদের জন্য পর্যাপ্ত ঔষধ সরবরাহ করা হয়। এছাড়াও এখানে ডায়াবেটিস, রক্তের হিমোগ্লোবিন, রক্তচাপ, ওজন-উচ্চতা নির্ণয় করা হয়ে থাকে। জটিল রোগীদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার্ড করা হয়ে থাকে। সারাদেশে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে নরমাল ডেলীভারী করানো হয়। দেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপির দাবী ২০১৮ সালে মহান সংসদে চাকরী স্থায়ীকরণ করার ঘোষনা করা হলেও সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছি আমরা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন দেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপি।
শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুল কাদের জানান, শেরপুর উপজেলার প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে গড়ে ৭০ থেকে ৮০ জন রোগী সেবা নিতে আসে । যাদের অনেকের করোনার উপসর্গের সাথে মিল পাওয়া যায়। অনেক ঝকির মধ্যেই তারা সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা সকল সিএইচসিপিকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এবং সকল সিএইচসিপি এ্যাপসের মাধ্যমে করোনা রোগী নির্ণয়ের কাজ করছে বলে জানান এই কর্মকর্তা ।
উপজেলার খামারকান্দি ইউনিয়নের ঝাঁজর কমিউিনিটি ক্লিনিকের কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) ও বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশনের সাবেক মহা সচিব আফাজ উদ্দিন লিটন দৈনিক জবাবদিহি কে জানান, আমরা করোনা ভাইরাসের মধ্যে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছি এবং আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়েই নিয়োজিত আছি।যেখানকার মানুষ অসেচনতা নিয়ে বসবাস করে তাদের সচেতন করে তুলতে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য বিভাগ সহ বিভিন্ন পেশার মানুষদের প্রনোদনার ব্যবস্থা করলেও সিএইচসিপিদের প্রনোদনার দেয়ার কোন ঘোষনাই করেননি। এমনকি বিভিন্ন সময় আমাদের চাকরী স্থায়ীকরণের ঘোষনা দিলেও তা এখনো বাস্তবায়ণ হয়নি। দশ বছর ধরে একই বেতনে চাকরী করতে হচ্ছে সারাদেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপি কর্মীদের কে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্প হওয়া সত্বেও কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মীরা সরকারী সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। অথচ এই সিএইসিপিদের সঠিক কার্যক্রমের ফলে বিশ্বে রোল মডেল হয়ে উঠেছে এই কমিউনিটি ক্লিনিক। বিশ্ব দরবারে প্রশংসনায় ভাসছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সৃষ্টি কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো। প্রতিদিন প্রত্যেক কমিউনিটি ক্লিনিকে গড়ে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জন মানুষ সেবা নিতে আসে। যেখানে ২৯ প্রকারের ঔষধ বিতরণ করা হয়। গর্ভবতী মায়েদের জন্য পর্যাপ্ত ঔষধ সরবরাহ করা হয়। এছাড়াও এখানে ডায়াবেটিস, রক্তের হিমোগ্লোবিন, রক্তচাপ, ওজন-উচ্চতা নির্ণয় করা হয়ে থাকে। জটিল রোগীদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রেফার্ড করা হয়ে থাকে। সারাদেশে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে নরমাল ডেলীভারী করানো হয়। দেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপির দাবী ২০১৮ সালে মহান সংসদে চাকরী স্থায়ীকরণ করার ঘোষনা করা হলেও সকল সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছি আমরা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন দেশের ১৪ হাজার সিএইচসিপি।
শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আব্দুল কাদের জানান, শেরপুর উপজেলার প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে গড়ে ৭০ থেকে ৮০ জন রোগী সেবা নিতে আসে । যাদের অনেকের করোনার উপসর্গের সাথে মিল পাওয়া যায়। অনেক ঝকির মধ্যেই তারা সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা সকল সিএইচসিপিকে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দিয়েছি। এবং সকল সিএইচসিপি এ্যাপসের মাধ্যমে করোনা রোগী নির্ণয়ের কাজ করছে বলে জানান এই কর্মকর্তা ।