স্টাফ রিপোর্টার-
বাংলাদেশে এখন রাজনৈতিক দলের যেমন অভাব নেই, নেতা-নেত্রীদেরও তেমন কমতি নেই। দু‘দিন কোন দলীয় কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করলে, গাছের মাথায় নেতা-নেত্রীর সাথে ছবি টাঙগালে, কোন জনপ্রতিনিধির পেছনে মিছিল করলে-শ্লোগান দিলে, অমুক ভাই-তমুক ভাইর সাথে সেলফি তুলে ফেইসবুকে দিয়েই একেকজন নেতা বনে যান। শুধু নেতাই নন, তারা জননেতা, জনতার নেতা, গণ মানুষের নেতা, সমাজ গড়ার কারিগর, উন্নয়নের বরপূত্র নানান খেতাবে ভূষিত হতে থাকেন। আসলে রাজনৈতিক বিবেচনায় এগুলো পাপতুল্য। তথাকথিত কিছু রাজনীতিবীদ নামধারি জ্ঞানপাপীদের উদাসীনতা আর দল ভারীর অসুস্থ্য প্রতিযোগিতার ফলে প্রকৃত রাজনৈতিক নেতাদের পবিত্র খেতাবগুলো আজ বাজারের সস্তা পণ্যের কাতারে সামিল হয়েছে।যারা যুগে যুগে জননেতা হয়েছেন, গণ মানুষের আস্থার ঠিকানা হয়েছেন তাদের ইতিহাস অনেক লম্বা, অবর্ণনীয় ত্যাগ-তিতিক্ষার। সে সকল নেতারা কখনো বিপ্লবী ধারায় দখলদার হঠানোর লড়াইয়ে জীবন বাজি রেখেছেন। আবার কখনো পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্তির জন্য মাতৃভূমিকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে সংগ্রাম করেছেন। জনমত তৈরী করতে গিয়ে জেল-জুলুম, নির্যাতন ভোগ করে নিপীড়িত মানুষের মাঝেই মিশে গেছেন। এখনো দেশে এমন অনেক নেতা রয়েছেন যাদের হৃদয় মন্দিরে শুধু বঞ্চিত মানুষের কল্যানে সাম্যের সুর ধ্বনিত হয়। শৈশব থেকেই তারা পারিবারিক শিক্ষা নিয়ে মানবতার জয়গানে নিজেকে উৎসর্গ করেন।তাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা, রাজনৈতিক বা দলীয় বড় কোন পদ বা আর্থিক সক্ষমতা না থাকলেও অনেক বড় আশ্রয় করে নিয়েছেন গণ মানুষের অন্তরের গহীনে। তৃণমূল থেকে রাজপথ, যেখানেই যাবেন দলে দলে অসহায় নিঃস্ব মানুষেরা এসে ভীড় জমান এমন নেতাদের ঘিড়ে। নিষ্পেশিত মানুষের সুখ-দুঃখের কথায় মনোনিবেশ করেন গভীর নিমগ্নতায়। দুখী মানুষের সমস্যা ঘোচাতে ব্যাকুল হয়ে ওঠেন নিজের শেষ স্বামর্থটুকু দিয়ে। বার বার অলংঘনীয় জীবন ঝুঁকিতে পরেও কোন অবস্থাতেই তারা জনতার ভালবাসা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারেননা । মৃত্যুভয় কখনো তাদের তাড়া করেনা। অসুর শক্তির বন্দুকের নিশানা থেকে বারংবার বেঁচে এসে তারা হয়ে উঠেন মৃত্যুঞ্জয়ী। আর সে কারনেই এমন সব নেতা বা ব্যক্তিকে লাখো মানুষ মনের অজান্তেই খেতাব তুলে দেন জননেতা বা গণ মানুষের নেতা নামে। আর এমনটি এক দিনে, এক বছরে, এক দশকেও সম্ভব হয়না। যুগের পর যুগ একজন জননেতা হয়ে উঠেন অযুত মানুষের আরাধ্য পুরুষ।তাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা, রাজনৈতিক বা দলীয় বড় কোন পদ বা আর্থিক সক্ষমতা না থাকলেও অনেক বড় আশ্রয় করে নিয়েছেন গণ মানুষের অন্তরের গহীনে। তৃণমূল থেকে রাজপথ, যেখানেই যাবেন দলে দলে অসহায় নিঃস্ব মানুষেরা এসে ভীড় জমান এমন নেতাদের ঘিড়ে। নিষ্পেশিত মানুষের সুখ-দুঃখের কথায় মনোনিবেশ করেন গভীর নিমগ্নতায়। দুখী মানুষের সমস্যা ঘোচাতে ব্যাকুল হয়ে ওঠেন নিজের শেষ স্বামর্থটুকু দিয়ে। বার বার অলংঘনীয় জীবন ঝুঁকিতে পরেও কোন অবস্থাতেই তারা জনতার ভালবাসা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারেননা । মৃত্যুভয় কখনো তাদের তাড়া করেনা। অসুর শক্তির বন্দুকের নিশানা থেকে বারংবার বেঁচে এসে তারা হয়ে উঠেন মৃত্যুঞ্জয়ী। আর সে কারনেই এমন সব নেতা বা ব্যক্তিকে লাখো মানুষ মনের অজান্তেই খেতাব তুলে দেন জননেতা বা গণ মানুষের নেতা নামে। আর এমনটি এক দিনে, এক বছরে, এক দশকেও সম্ভব হয়না। যুগের পর যুগ একজন জননেতা হয়ে উঠেন অযুত মানুষের আরাধ্য পুরুষ।তাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা, রাজনৈতিক বা দলীয় বড় কোন পদ বা আর্থিক সক্ষমতা না থাকলেও অনেক বড় আশ্রয় করে নিয়েছেন গণ মানুষের অন্তরের গহীনে। তৃণমূল থেকে রাজপথ, যেখানেই যাবেন দলে দলে অসহায় নিঃস্ব মানুষেরা এসে ভীড় জমান এমন নেতাদের ঘিড়ে। নিষ্পেশিত মানুষের সুখ-দুঃখের কথায় মনোনিবেশ করেন গভীর নিমগ্নতায়। দুখী মানুষের সমস্যা ঘোচাতে ব্যাকুল হয়ে ওঠেন নিজের শেষ স্বামর্থটুকু দিয়ে। বার বার অলংঘনীয় জীবন ঝুঁকিতে পরেও কোন অবস্থাতেই তারা জনতার ভালবাসা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে পারেননা । মৃত্যুভয় কখনো তাদের তাড়া করেনা। অসুর শক্তির বন্দুকের নিশানা থেকে বারংবার বেঁচে এসে তারা হয়ে উঠেন মৃত্যুঞ্জয়ী। আর সে কারনেই এমন সব নেতা বা ব্যক্তিকে লাখো মানুষ মনের অজান্তেই খেতাব তুলে দেন জননেতা বা গণ মানুষের নেতা নামে। আর এমনটি এক দিনে, এক বছরে, এক দশকেও সম্ভব হয়না। যুগের পর যুগ একজন জননেতা হয়ে উঠেন অযুত মানুষের আরাধ্য পুরুষ।
আমি এধরনের নেতার চারিত্রিক বৈশিষ্ট বা গুন খুঁজতে খুব দুরে যেতে চাইনা, কোন ভিন গ্রহেও হাত বাড়াবোনা। আমার দৃষ্টির খুব সন্নিকটে, হাতের বেশ নাগালেই খুঁজে পাই একজনাকে। যিনি আর কেউ নন, গোপালপুর পৌর বাসীর তৃণমূল পর্যায়ে জনপ্রিয় নেতা, সাবেক ছাত্রনেতা,লালপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃসাইফুল ইসলাম, জননন্দিত পুরুষ, সময়ের সাহসী সন্তান । প্রকৃত অর্থেই তিনি জননেতা, জনতার নেতা, গণ মানুষের নেতা, হাজারো অসহায়ের ভরসারস্থল,হাজারো জনতার আরাধ্য পুরুষ, বঞ্চিত-নিপীড়িতের সূহৃদ-স্বজ্জন, দুস্থ্য-অবহেলিতের আশার বাতিঘর, মুজিবাদর্শের লড়াকু সৈনিক, জননেত্রী শেখ হাসিনার অদম্য সাহসী এক ত্যাগী সিপাহসালার। একজন আদর্শবান প্রিয় নেতা সুখে-দুখে, রাত্রি-দিবসে, দুর্যোগ-দুঃসময়ে হাজারো মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নিবেদিত বন্ধু। বিত্ত-বৈভব, সম্পদের মোহ, অবৈধ উপার্জণ, বিলাসী জীবন কিছুই যাকে স্পর্শ করেনা এমন এক দেবতুল্য মানবিক নেতা, মানতার ফেরিওয়ালা। সব বয়সের, সকল শ্রেনি-পেশার মানুষের “প্রিয় সাইফুল ইসলাম।একজন জনপ্রতিনিধি না হয়ে নিজ অর্থে মানুষের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী নিয়ে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা মানতে গিয়ে কার্যত যখন থমকে গেছে জনজীবন।একজন জনপ্রতিনিধি না হয়েও ঠিক তখনই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রীর শেখ হাসিনার নির্দেশে অসহায় মানুষের পাশে সর্ব প্রথম গোপালপুর পৌর বাসীর পাশে দাঁড়ালেন লালপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা সাইফুল_ইসলাম। মানবতার ফেরিওয়ালা ত্রাণ কর্তার ভূমিকায় পৌরসভার ওয়ার্ড পর্যায়ে তিনি ঘুরে ঘুরে নিজ হাতে জীবানুনাশক পানি ছিটাচ্ছেন। কখনো ত্রাণকর্তার ভূমিকায় নিজ অর্থে ঘরে ঘরে গিয়ে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিচ্ছেন সাধারণত মানুষের মাঝে। এ যেনো জনসেবার এক অনন্য নজির সৃষ্টি করেছেন কঠিন করোনা পরিস্থিতিতে।গত ২৪ মার্চ থেকে দেখা গেছে গোপালপুর পৌর সভার সকল জনপদে রাজপথ থেকে অলি গলি কিংবা সাধারণত মানুষের ঘরে ঘরে ছুটছেন সাবেক ছাত্রনেতা লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃসাইফুল_ইসলাম। অথচ সাধারণ মানুষ এই দুর্দিনে অনেক উচ্চ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও অনেক জনপ্রতিনিধিকে কাছে পাচ্ছেন না। অনেক জনপ্রতিনিধিকে এখনো পর্যন্ত এলাকায় তেমন দেখা যায়নি। নিচ্ছেন না তেমন এলাকার মানুষের দুর্ভোগের খবর।গোপালপুর পৌর সভার নানান শ্রেণী-পেশার মানুষের সাথে যে কেউ কথা বললে তাদের মুখে একটি কথাই শোনা যায় ‘এই গোপালপুর পৌর সভার মানুষের দূর্ভোগে এখন একমাত্র ত্রাণকর্তার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন মানবতার ফেরিওয়ালা লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, মোঃসাইফুল_ইসলাম। ১৯৮৮ সালে তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ লালপুর উপজেলা, গোপালপুর ডিগ্রী কলেজ শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন।দায়িত্বপ্রাপ্ত অবস্থায় তিনি স্বৈরাচারি এরশাদ বিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে। ছাত্র সমাজের ঐতিহাসিক দশ দফার সংগ্রাম আর এরশাদ হটাও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জননেতা মমতাজ উদ্দিনের সঙ্গী হয়ে ১৯৯০ সালে ১০ নভেম্বর ঢাকার জিরো পয়েন্টে কর্মসূচিতে অংশগ্রহন করে পুলিশের নির্যাতনের শিকার হন এবং শহীদ নুর হোসেনর হত্যাকান্ডের প্রত্যক্ষদর্শী।বিএনপির অপশাসনের সময়ে ১৯৯২ সালে বিএনপির জোট সরকারের লালসার শিকার হয়ে ১র্ম কারাবরণ হন।বিএনপি জোট সরকারের অন্যায়-অত্যাচারের রাজনৈতিকভাবে প্রতিবাদ করায় ১৯৯৪ সালে দ্বিতীয়বার কারাবরণ হন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সফলতা কারণে জনসাধারণের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং ১৯৯৮ সালের লালপুর উপজেলা ছাত্রলীগের প্রথমবারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হন এবং সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৩ সালে বিএনপি জোট সরকার আমলে তাদের লালসার শিকার হয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জননেতা মমতাজ উদ্দিন কে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তার বিচারের দাবিতে গণ আন্দোলন সংগঠিতকরণে দাবিতে সাইফুল ইসলাম ব্যাপকহারে যুগান্তকারি ভূমিকা পালন করেন । বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জননেতা মমতাজ উদ্দিনের হত্যাকাণ্ডের পর লালপুর বাগাতিপাড়ার আওয়ামী লীগ পরিবার নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। শহীদ জননেতা মমতাজ উদ্দিনের মৃত্যুর পড়ে ওই সময় বিএনপি জোট সরকারের ভয়ে গোটা লালপুর বাগাতিপাড়ায় আওয়ামী লীগ পরিবার ছিল এক ভয়ংকর জল্লাদের দাপটে ভীত সন্ত্রস্ত।সাইফুল ইসলাম, লালপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী নিয়ে যুগান্তকারি রাজনৈতিক ভাবে ভূমিকার আবির্ভাবে এবং আওয়ামীলীগ-ছাত্রলীগ-যুবলীগের রাজনীতিতে ঝিমিয়ে পরা সংগঠনে প্রান সঞ্চারিত হতে থাকে।সর্ব পরি ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃক মাইনাস টু ফর্মুলার বিরুদ্ধে জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে লালপুর উপজেলায় দলীয় কর্মকাণ্ডে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেন সাইফুল ইসলাম।