স্টাফ রিপোর্টার, সোহান আহমেদ।
অবৈধ সেই ক্যাসিনো ব্যবসায় অভিযান চালিয়ে জব্দকৃত (৫) সিন্ধুকের রহস্য এখনো জানা যায়নি।কোনভাবে খোলা সম্ভব হচ্ছেনা সিন্ধুকের লক,ভিন্ন ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে এই লক খোলার জন্য কোনটিতেই কাজ হচ্ছেনা।এমন কি গ্যাসকাটার দিয়েও চেষ্টায় ব্যর্থ হয় এই লক খোলা।এগুলোর ভিতরে কি রয়েছে তা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে নানা প্রশ্ন।এই সিন্ধুক গুলোর প্রতেকটির ওজন আনুমানিক ৪০০ কেজি করে।রাজধানির সেই ক্যাসিনো কেলেঙ্কারির পরে এখন বেরিয়ে আসছে চান্চল্যকর সব তথ্য।দেশিও গডফাদারদের পাশাপাশি রয়েছে বিদেশীদেরও সংশ্লিষটতা,এমন কি শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও বাদ পরেননাই এই কেলেঙ্কারি থেকে।তবে ক্যাসিনো অভিযানে বিভিন্ন সরম্জাদির পাশাপাশি বিপুল অংকের অর্থ সহ সোনার অলংকার উদ্ধার হলেও এখন আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাত পরেনি অনেক কিছুতেই।র্যাবের অভিযানে ইয়ংমেনস ক্লাব ও পুলিশের অভিযানে ভিক্টোরিয়া,মোহমেডান,আরামবাগ ও দিলকুশা সহ মোট ৫ টি ক্লাবকে সিলগালা করা হয়।এই প্রতেকটিতই রয়েছে একই সাইজের একটি করে সিন্ধুক।এই সিন্ধুক অনেক উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরী করা হয়েছে,এগুলোতে ব্যবহার করা হয়েছে অগ্নি প্রতিরোধী ম্যাটরিয়াল,দেয়ালগুলো স্টিলের ঢালাই দিয়ে বানানো হয়েছে।এবং ডিজিটাল পাসওয়ার্ড দিয়ে সিন্ধুকগুলো লক করা হয়েছে।তবে কী রয়েছে এই সিন্ধুকে?কেউ কেউ ধারণা করছে এগুলোর ভিতরে অস্ত্র ও টাকা সহ জুয়া খেলার বিভিন্ন সরন্জামদি থাকতে পারে।তবে সিন্ধুক গুলো খুলতে পারলেই জানা যাবে আসল রহস্য।আর এই সিন্ধুক খোলার জন্য প্রয়োজন ক্যাসিনো মালিকদের কারণ তারাই হয়তো জানে এই ডিজিটাল পাসওয়ার্ড।